জেনে নিন, নারীদের ঘন ঘন প্রসাব/ প্রসাবে ইনফেকশন/ অতিরিক্ত লিকুরিয়া ও সাদাস্রাব/ জরায়ু চুলকানি/অনিয়মিত মাসিক সমস্যার শতভাগ কার্যকরী ও স্থায়ী সমাধান ।
আমাদের দেশের অধিকাংশ নারীদের মাঝে যৌনতা বিষয়ক জ্ঞান স্বল্পতার কারনে এবং নিজ কতৃক বিভিন্ন ভুলত্রুটির ফলে পরবর্তীতে অনেকের মাঝেই যৌনস্বাস্থ্য জনিত নানাবিধ সমস্যা পরিলক্ষিত হয়ে থাকে, যার মধ্যে ঘন ঘন প্রসাব/ প্রসাবে ইনফেকশন/ অতিরিক্ত সাদাস্রাব/ শ্বেতপ্রদর/ অনিয়মিত মাসিক/ জরায়ু চুলকানি সমস্যাসমূহ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
উল্লেক্ষিত সমস্যাগুলো খুব ধীরে ধীরে নারীদের শরীর ও মনের উপর বিরুপ প্রভাব ফেলে শারীরিক স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা ও সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয়।
আর তাই, আজ আমরা আলোচনা করছি, নারীদের উল্লেখিত সমস্যাগুলো সৃষ্টি কারন, লক্ষন এবং সমাধান বিষয়ক বিস্তারিত তথ্যাদি।
আমাদের দেশের নারীদের মাঝে উক্ত সমস্যাগুলো সৃষ্টির প্রধান এবং অন্যতম কারণই হল “ইনফেকশন”, মহিলাদের জরায়ু উন্মুক্ত অংগ (ওপেন অরগ্যান) গুলোর মধ্যে একটি, যেহেতু জরায়ু উন্মুক্ত থাকে, তাই খুব সহজেই এইখানে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়।
* মেয়েদের বা মহিলাদের মাসিক বা ঋতুচক্র আরম্ভ হলে অনেকে ময়লা অপরিষ্কার নেকরা বা কাপড় কিংবা অপরিষ্কার পেন্টি ব্যবহার করেন , যার কারনে জরায়ুতে ইনফেকশান হয়ে এই রোগ হয়।
* অরক্ষিত যৌন মিলনের মাধ্যমেও পুরুষ থেকে নারীদের উল্লেক্ষিত রোগ হতে পারে।
* পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অভাব ও উপযুক্ত পরিবেশের অভাবের কারনে এই রোগ হতে পারে।
* মলদ্বার বা পায়ুদেশ থেকে জীবানু আসিয়া জরায়ুতে ইনফেকশন হতে পারে।
* কিছু মহিলার তাদের জেনেটিক্সের কারণে ইউটিআই হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
* হরমোনাল ইন-ব্যাল্যান্সের কারণে।
* ঋতুস্রাবের পরবর্তী পর্যায়ে গর্ভপাত করালে এই রোগ হতে পারে।
* অতিরিক্ত মানুষিক দুশ্চিন্তা থেকেও উল্লেক্ষিত সমস্যা হতে পারে।
* গরম আবহাওয়ায় অনেক সময় অধিক ক্ষণ দাঁড়িয়ে কাজ করলে সাদাস্রাব হতে পারে।
এছাড়া মাত্রাতিরিক্ত পরিশ্রম, হজমের গন্ডগোল, শারীরিক পুষ্টির অভাব সহ অন্যান্য আরো নানবিধ কারনে উল্লেক্ষিত সমস্যাগুলো সৃষ্টি হতে পারে।
* ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া
* অতিরিক্ত দুর্গন্ধ যুক্ত প্রসাব ও সাদাস্রাব হওয়া
* প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া ও চিনচিন ব্যথা অনুভব হওয়া
* প্রস্রাবের ও স্রাবের রঙ পরিবর্তন
* মহিলাদের পেলভিস ব্যথা
* তলপেট ভারি হয়ে থাকা
* জরায়ুতে চুলকানি
* আন্ডার গার্মেন্টস এ দাগ লেগে থাকা
* দেহের এবং চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট হয়, চেহারার লাবণ্যতা কমে যায়, মুখ মলিন এবং চক্ষু কোঠরাগত হয়ে পরে
* দেহে প্রয়োজনীয় প্রোটিন এবং ভিটামিনের প্রবল অভাব পরিলক্ষিত হয়
* রোগীর জীবনীশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং নানা প্রকার রোগে অতি সহজেই আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
* দৈহিক এবং মানসিক দুর্বলতা বৃদ্ধি পায়, মাথা ঘোরে, বুক ধড় ফড় করে, মাথার যন্ত্রণা দেখা যায়
* অনিদ্রা অথবা ঘুম কম আসা
* মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া
উপরে উল্লেক্ষিত রোগসমূহ নারী মানবদেহের জন্য খুবই মারাত্মক সমস্যা হিসাবে বিবেচিত, যা পরবর্তীতে শারীরিক এবং মানসিক ভাবে দুর্বলতা সৃষ্টি সহ ভবিষ্যৎ জীবনেও ব্যাপক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। আর যে সকল রমনীরা উক্ত সমস্যাসমূহে আক্রান্ত রয়েছেন, তাদের উপযুক্ত সমাধান হিসাবে সুনামধন্য “ন্যাচারাল আয়ুর্বেদ লিঃ” এর রয়েছে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ও ভেষজ উপাদান দ্বারা আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত আয়ুর্বেদিয় ফর্মুলায় তৈরিকৃত ”ন্যাচারাল ফিমেইল কেয়ার”, যা নারীদের ঘন ঘন প্রসাব/ প্রসাবে ইনফেকশন/ সাদাস্রাব/ জরায়ু চুলকানি/অনিয়মিত মাসিক সমস্যার শতভাগ কার্যকরী ও স্থায়ী সমাধান হিসাবে ইন-শা-আল্লাহ শতভাগ কার্যকরী।
নাম :- “ন্যাচারাল ফিমেইল কেয়ার”
প্রস্তুতক্রিয়া :- আয়ুর্বেদিক ফর্মুলা অনুসারে প্রস্তুতকৃত।
কার্যকারিতা :- ঘন ঘন প্রসাব উপশমকরণ, প্রসাবে ইনফেকশন দূরীকরণ, অতিরিক্ত লিকুরিয়া ও দুর্গন্ধযুক্ত সাদাস্রাব বন্ধকরণ, অনিয়মিত মাসিক রোধকরণ, জরায়ু চুলকানি বন্ধকরণ, প্রফুল্লকারক এবং শক্তিবর্ধক।
ব্যাবহৃত উপাদান :- উক্ত প্রোডাক্টটিতে ত্রিফলা, সোনা পাতা, আমবীজ, উলোট কম্বল, মেথি, জামবীজ, বেল চূর্ন, রেউচিনি, তেতুল বীজ, জাফরান সহ মোট ১৫টি প্রাকৃতিক ও ভেষজ উপাদানের সঠিক অনুপাতে মিশ্রণ ব্যাবহার করা হয়েছে।
সেবনের সময়কাল :- ২৮-৩০ দিন।
প্রয়োজনীয়তা :- ১ কোর্স।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া :- সম্পূর্ণ পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ামুক্ত।
নারীদের ঘন ঘন প্রসাব/ প্রসাবে ইনফেকশন/ সাদাস্রাব ও শ্বেতপ্রদর/ জরায়ু চুলকানি/অনিয়মিত মাসিক সমস্যা সমাধানে অত্যন্ত কার্যকরী ”ন্যাচারাল ফিমেইল কেয়ার” প্রোডাক্টটির মূল্যমান – মাত্র ১২৫০ (এক হাজার দুইশত পঞ্চাশ) টাকা।
আপনি বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে ঘরে বসেই উক্ত প্রোডাক্টটি সংগ্রহ করতে পারবেন। শুধুমাত্র একটি ফোনকল অথবা ম্যাসেজের মাধ্যমে আপনি আপনার নাম, ঠিকানা এবং মোবাইল নাম্বার পাঠিয়ে দিন আমাদের নিকটে, পরবর্তীতে আমরাই উক্ত প্রোডাক্টটি পৌঁছে দেওয়ার ব্যাবস্থা করব আপনার কাছে, পাশাপাশি আমরা দিচ্ছি প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে পূর্ণ টাকা পরিশোধ করার সু-ব্যাবস্থা। তবে উল্লেখ্য যে , পুরো বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে প্রোডাক্টটি সংগ্রহ করতে প্রোডাক্ট মূল্যের সাথে অতিরিক্ত সার্ভিস চার্জ হিসাবে ৫০ টাকা প্রদান করতে হবে।
ফোন করুন উক্ত নাম্বারে – 01837-505555 / ০১৮৩৭-৫০৫৫৫৫ ( সকাল এগারো টা – রাত নয় টা )
ফেসবুকে মেসেজ করতে – এখানে ক্লিক করুন
হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করতে – এখানে ক্লিক করুন
সরাসরি সাক্ষাৎ এর ঠিকানা – ন্যাচারাল টাওয়ার, শেখপাড়া, ভালুকা, গাজীপুর ( গুগোল ম্যাপে ডায়রেকশন দেখুন )
আমাদের প্রোডাক্টগুলো সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ও ভেষজ উপাদান দ্বারা নিজস্ব তত্ত্ববধায়নে এবং আয়ুর্বেদিক ফর্মুলা অনুসরণে বৈজ্ঞানিক উপায়ে প্রস্তুতকৃত, আর উক্ত কারনেই আমাদের প্রোডাক্টের গুনগত মান ও কার্যকারিতা প্রদানের ব্যাপারে আমরা রাখতে পারি শতভাগ আস্থা এবং আপনাদের দিতে পারি উপযুক্ত ফলফাল প্রাপ্তির পূর্ণ নিশ্চয়তা। আমাদের প্রোডাক্টগুলোতে ব্যাবহৃত কাঁচামাল এবং উপাদানসমূহ সম্পূর্ণ আমাদের নিজস্ব মাধ্যম দ্বারাই সংগ্রহকৃত, আর পরবর্তীতে উক্ত সংগ্রহকৃত উপাদানগুলোর মধ্য থেকে বাচ্ছাইকৃত এবং উৎকৃষ্ট উপাদানগুলোর উপযুক্ত ব্যাবহার এবং গুনগত মান বজায় রেখে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত আয়ুর্বেদিক ফর্মুলা অনুসরন দ্বারা পূর্ণ প্রস্তুতকরন প্রকিয়া সম্পন্ন করে ভোক্তা ও অধিকার আইনের ২(১৯)(খ) এর ধারা বলে, উক্ত প্রোডাক্ট ব্যাবহারকারীকে ভোগ করতে দেয়া হয়। আমাদের প্রোডাক্টগুলো সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান এবং উপযুক্ত নিয়ম অনুসরন করে তৈরিকৃত বিধায় আমাদের প্রোডাক্টগুলো সেবনে কোন প্রকার পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নেই বলে আমরা উল্লেখ করতে পারি।
নারীদের ঘন ঘন প্রসাব/ প্রসাবে ইনফেকশন/লিকুরিয়া/ সাদাস্রাব/ জরায়ু চুলকানি/ অনিয়মিত মাসিক সমস্যা সমাধানে শতভাগ কার্যকারী ”ন্যাচারাল ফিমেইল কেয়ার” প্রোডাক্টটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উপাদানের সমন্বয়ে তৈরিকৃত, পাশাপাশি উক্ত প্রোডাক্টটি সম্পূর্ণ শারীরবৃত্তীয় উপায়ে সমস্যা সমাধানে সহায়তা করে থাকে বিধায় কার্যকারিতার ক্ষেত্রে আপনি রাখতে পারেন শতভাগ আস্থা। এছাড়া উক্ত প্রোডাক্টটির সেবনবিধিও অত্যন্ত সহজ এবং ঝামেলামুক্ত। আর তাই, আজ থেকে যে নারীরা উপরে উল্লেখিত সমস্যাগুলোতে ভুগছেন , তাদের জন্য আমাদের ”ন্যাচারাল ফিমেইল কেয়ার” প্রোডাক্টটিই হোক বিশ্বস্ত সঙ্গী , এটাই আমাদের প্রত্যাশা।