জেনে নিন, ভরাট চেহারাসহ স্থায়ীভাবে স্বাস্থ্যবান হওয়ার শতভাগ কার্যকরী উপায়সমূহ .

স্বাস্থ্যই সম্পদ, যার উপর প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে নির্ভর করে একজন মানুষের শারীরিক সুস্থতা সহ জীবনের সফলতার অনেকাংশ – যা প্রমাণস্বরূপ আমাদের সামাজিক জীবনযাত্রার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রতিনিয়ত প্রতীয়মান । স্বাস্থ্যহীন মানুষগুলো সামাজিক অনেক ক্ষেত্রেই অপদস্থ এবং গুরুত্বহীন হিসাবে বিবেচিত, স্বাস্থ্যহীনতার জন্য বন্ধু-বান্ধবের কাছে হতে হয় লজ্জিত, প্রেম-ভালোবাসা-বিবাহ দিকগুলোর ক্ষেত্রেও স্বাস্থ্যহীন মানুষগুলোকে এড়িয়ে চলে সবাই, স্বাস্থ্যহীন ভদ্র মানুষটিও অনেকের কাছে উপাধি পায় নেশাখোর হিসাবে, ক্যারিয়ারের ক্ষেত্রেও স্বাস্থ্যহীনতা বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় অনেক বেশী । স্বাস্থ্যহীনতা একজন মানুষের সফলতা অর্জনে বিঘ্নতা ঘটায়, সুখের পথে কাটা হয়ে দাঁড়ায়, পক্ষান্তরে সু-স্বাস্থ্যের অধিকারী একজন মানুষ তার জীবনযাত্রার সামাজিক ক্ষেত্রেগুলোতে প্রাধান্য, সফলতা এবং সুখের নাগাল পায় খুব সহজেই, যে কারনে বলা হয়ে থাকে “স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল” ।

আর তাই, আমাদের সমাজের যে সকল তরুন-তরুণীরা রোগা, চিকন, দুর্বল, ভাঙ্গা চেহারা, ওজন কম তথা স্বাস্থ্যহীনতা সমস্যায় ভুগছেন, তাদের জন্য আমাদের আজকের এই আলোচনা, আলোচনার বিষয়বস্তু – স্বাস্থ্যহীনতার কারন এবং স্থায়ীভাবে স্বাস্থ্যবান হওয়ার সমাধান / চিকিৎসা বিষয়ক গাইডলাইন ।

স্বাস্থ্যহীনতার কারনসমূহ –

একটি মানবদেহের স্বাস্থ্যহীনতার জন্য অনেকগুলো কারনই দায়ী হতে পারে, তন্মধ্যে বংশাণু বা জিনগত কারণটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য । এছাড়া ছেলেদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত হস্তমৈথুন এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সাদাস্রাব মুখ্য কারন হিসাবে লক্ষণীয় । তাছাড়া ঠিকমত খাওয়া-দাওয়া না করা, অতিরিক্ত পরিশ্রম করা, মানুষিক টেনশন বেশী করার কারনেও একজন মানুষ স্বাস্থ্যহীনতায় ভুগতে পারে । পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমান ঘুম এবং শরীরে চাহিদামাফিক পুষ্টির অভাবেও দেখা দিতে পারে স্বাস্থ্যহীনতা । বয়ঃসন্ধিকালে শরীরের প্রতি অবহেলা পরবর্তীতে হতে পারে স্বাস্থ্যহীনতার কারন । আবার অনেক সময় সন্তান মাতৃগর্ভে থাকা অবস্থায় মা এর পুষ্টিহীনতার / মানুষিক দুশ্চিন্তা / প্রয়োজনীয় যত্নাদির অভাবের কারনেও পরবর্তীতে সন্তানের মাঝে স্বাস্থ্যহীনতা সমস্যা পরিলক্ষিত হয়ে থাকতে পারে । অনেকে আবার ভাল ভাল খাবার দাবার গ্রহন, ঠিকমত ঘুমানো তথা সুখে-শান্তিতে বসবাসের পরও স্বাস্থ্যহীনতায় ভুগতে পারে, তাদের ক্ষেত্রে মুলত পাকস্থলী কার্যক্ষমতা অথবা হজম শক্তির ঘাটতি, হস্তমৈথুন, কোষ এর স্থিতিস্থাপকের দুর্বলতা, অ্যালকোহল অথবা নেশা জাতীয় দ্রব্যাদি গ্রহন দায়ী হতে পারে । যদিও এই কারণগুলোই শেষ নয়, তবে উপরে উল্লেক্ষিত কারণগুলোই মূল কারণ হিসেবে অনেক সমীক্ষায় দেখা গেছে ।

স্বাস্থ্যহীনতার সমাধান / চিকিৎসা –

শারীরিক সুস্থতা সহ জীবনযাত্রার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে অধিক মূল্যায়ন এবং সুখের নাগাল পেতে সু-স্বাস্থ্যের রয়েছে অপরিসীম গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা, আর তাই তো সুস্বাস্থ্যকে অভিহিত করা হয়ে থাকে সর্বাধিক মূল্যবান সম্পদ হিসাবে । আমাদের সমাজের যে সকল তরুন-তরুণীরা উক্ত মূল্যবান সম্পদের অভাবজনিত কারনে মানুষিকভাবে বিষণ্ণতা এবং দুঃশ্চিন্তায় ভুগছেন, তাদের জন্য সুনামধন্য“ন্যাচারাল আয়ুর্বেদ লিঃ” নিয়ে এসেছে ‘ন্যাচারাল হেলথি প্লাস’ নামক এমন এক কার্যকারী ঔষধ, যা সেবনে আপনি পাবেন সম্পূর্ণ শারীরবৃত্তীয় উপায়ে ভরাট চেহারাসহ স্থায়ীভাবে স্বাস্থ্যবান এবং শক্তিশালী হওয়ার পূর্ণ নিশ্চয়তা ।
“ন্যাচারাল আয়ুর্বেদ লিঃ” এর তৈরিকৃত ‘ন্যাচারাল হেলথি প্লাস’ প্রোডাক্টটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উপাদান এর উপযুক্ত ব্যাবহার এবং মিশ্রণ দ্বারা গবেষণালব্ধ আয়ুর্বেদিক ফর্মুলায় তৈরিকৃত, যা সেবনের ২৮-৩০ দিনের মধ্যে মানবস্বাস্থ্যের উন্নতি সাধন ঘটায় সম্পূর্ণ শারীরবৃত্তীয় উপায়ে, তাই ‘ন্যাচারাল হেলথি প্লাস’ প্রোডাক্টটি কার্যকারিতার ক্ষেত্রে আপনাকে উপহার দিতে পারে শতভাগ সন্তুষ্টি ।

একনজরে “ন্যাচারাল হেলথি প্লাস” সম্পর্কে বিস্তারিত :-

নাম :- ‘ন্যাচারাল হেলথি প্লাস’

ব্যাবহৃত উপাদান :- সম্পুর্ন প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উপাদান ।

প্রস্তুতক্রিয়া :- আয়ুর্বেদিক ফর্মুলা অনুসারে প্রস্তুতকৃত ।

ক্রিয়া :- বলকারক, পুষ্টিকারক, রুচিবর্ধক, হজমকারক, ভিটামিন এবং ফ্যাট এর ঘাটতি দূরীকরন, স্মৃতিশক্তি বর্ধক, শারীরিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সমূহের কার্যক্ষমতা বর্ধক, শক্তিবর্ধক, মাংসপেশির সুগঠনবর্ধক, ওজন বর্ধক, প্রফুল্লকারক ।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া :- সম্পূর্ণ পার্শ্ব – প্রতিক্রিয়ামুক্ত ।

সেবনকাল :- ২৮-৩০ দিন

প্রয়োজনীয়তা :- ১ কোর্স